Posts

Showing posts from August, 2021

আহ্বানঃ কুড়িগ্রামবাসীর প্রতি

Image
হাত বদল হচ্ছে পৃথিবীর অধিকার, তবু- ভাগ্যের পরিবর্তন হচ্ছে না আমাদের। কুড়িগ্রাম জেলা বলে কথা। এখানকার ঊর্বরতার প্রধান সহায়ক এখন লাঙ্গল। লাঙ্গলের আবিষ্কারে পৃথিবীতে এক নূতন বিপ্লবের সুচনা ঘটেছিল। মানুষ শস্য উৎপাদন করে ক্ষুধামুক্ত হবার প্রচেষ্টায় দলে দলে নেমেছিল। ক্ষুধার কিছুটা লাঘবও হয়েছিল বটে। আমার ধারণা একমাত্র জীব- মানুষ-ই সৃজনশীল। আর এই সৃজনশীলতা নিয়ে মানুষ নূতন বিপ্লব সৃষ্টির নেশায় উদত্ত থাকতো। তারপর মানুষ একে একে আবিষ্কার করতে থাকলো চাকা, মটর, রেল, উড়োজাহাজ, রকেট থেকে শুরু করে কোয়ান্টাম কম্পিউটার। তবু মানুষ ক্ষুধামুক্ত হতে পারল না। বরং ক্ষুধা, সৃষ্টির সমানুপাতে বৃদ্ধি পেতে শুরু করল। মানুষের আদিকালের পেটের ক্ষুধা এখন অতি-আধুনিক যুগে এসে রুপ নিয়েছে- মনন,শারীরিক, দৈহিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষুধাতে। তাই ক্ষুধার্ত মানুষের এক টালমাতাল এখনকার এই অত্যাধুনিক বিশ্ব। আদিম কালের অজ্ঞতা ক্রমে পুঁজিবাদের দিকে যেমন প্রবহমান ছিল, ঠিক আজ সেই পুঁজিবাদ যথেষ্ট ক্ষমতার ভারে নব্য ফ্যাসিবাদে পরিণত হয়েছে। এখন মানুষ তুরি দেবার ক্ষমতা পেলেই স্বৈরাচারী হয়ে ওঠে। যেন বসতে পেলে ওঠবার উচিত্যকে ভুলে বস

পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকশনের জন্মদিন

Image
১৯৫৮ সালের ২৯ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা রাজ্যের গ্যারি নামের এক গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন পপ সম্রাট পৃথিবীর জনপ্রিয় ও বহুল বিক্রিত এ্যালবামের সংগীতশিল্পী মাইকেল জ্যাকসন। ১৯৮০ সালে মাইকেল জ্যাকসনের পাঁচটি সংগীত এ্যালবাম বিশ্বের সর্বোচ্চ বিক্রিত। 'অব দ্য ওয়াল' (১৯৭৯), 'থ্রিলার' (১৯৮২), 'ব্যাড' (১৯৮৭), 'ডেঞ্জারাস' (১৯৯১) 'হিস্টরি' (১৯৯৫)। 'থ্রিলার' অ্যালবাম যেটি পাঁচ কোটি কপি বিক্রি হয়েছে, যা গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অর্জন করেন। ম্যাজেক করেন গানের তালও নাচের কৌশলে।  ব্যাপক জনপ্রিয়তা 'রোবট ও 'মুনওয়াক' সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৮৪ সালে এক আসরে আটটি গ্র্যামি পুরস্কার অর্জন করে রেকর্ড করেন। সংগীতের অপর সাইটে মাইকেলের ছিল জীবন ছিলো রহস্য—অসামান্য। এলোমেলো স্বভাবের জীবনযাপনের মাইকেল জ্যাকশন। ব্যক্তিগত জীবনে তেমন কারোর সাথে মিশতেন না। সুন্দর পৃথিবীর প্রতি অঘাত প্রেমে অমর হওয়ার বাসনায় শীর্ষ চিকিৎসক দ্বারা ১৯৭৯ এ প্রথম কসমেটিক সার্জারী করেন মাইকেল জ্যাকশন। সুন্দর এই পৃথিবীর প্রতি মায়া ছিল তার অগাধ । তাই অমর হওয়ার রাস্তা খুঁ

আজ কুড়িগ্রামের প্রধানতম গল্পকার জুলকারনাইন স্বপনের জন্মদিন

Image
সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠায়, দিন বদলের অগ্রযাত্রায় উত্তর জনপদে যাঁরা নিরলসভাবে কাজ করছেন তাঁদের মধ্যে জুলকারনাইন স্বপন অন্যতম। জন্ম ১৯৬৫ সালের ২৮ আগস্ট কুড়িগ্রাম জেলায়। চাকুরীসূত্রে বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ ও চরাঞ্চলে নিয়মিত পদচারণা। সেখান থেকেই নিত্য তুলে আনেন লেখার উপজীব্য। স্বপ্ন দেখেন একটা সুস্থ সাংস্কৃতিক আবহের। ১৯৭৮ সাল। তিনি তখন রিভার ভিউ উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির ছাত্র। যুক্ত হন স্থানীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন উত্তরা সংসদের সাথে। সেখানেই মঞ্চনাটকে অভিনয়ের হাতেখড়ি। এর কিছুটা পরেই শিশু-কিশোর সংগঠন পদ্মকলি খেলাঘর আসর প্রতিষ্ঠায় যুক্ত হন। ১৯৮১ সালে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে ১৯৮৩ সালে ভর্তি হন রংপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে। ১৯৯৮ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাইভেটে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে মাস্টার্স পাশ করেন। ১৯৮৮ সালের ডিসেম্বরে যুক্ত হন সাম্প্রতিক শিল্পীগোষ্ঠীর সাথে, ১৯৯২ এ এই সংগঠনের নতুন নামকরণ করা হয়: প্রচ্ছদ কুড়িগ্রাম। ২০০৪ সাল থেকে তিনি প্রচ্ছদে সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৯১ এ যুক্ত হন জাতীয় কবিতা পরিষদের সাথেও। এছাড়া কুড়িগ্রামে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের প্রতিষ্ঠ

৮ বছর বয়সী আরশিয়ার জমানো টাকায় ছোট বোনের মৃত্যু বার্ষিকীতে অসহায় শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ

Image
অমর্ত্য ফাউন্ডেশন কৃষকের রান্নাঘরে আজ ৫৯ তম দিনে অন্যরকম ভালবাসার গল্পে থাকছেন আট বছর বয়সী আরশিয়া। ছোট বোনের মৃত্যু বার্ষিকীতে ছোট ছোট শিশুদের খাবার বিতরণ করলো বড়বোন আরশিয়া পারভেস আরশিয়ার বয়স মাত্র ৮ বছর এই বয়সে আরশিয়ার জমানো টাকায় অসহায় শিশুদের মাঝে, খাবার বিতরণ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। আরশিয়ার শিশুদের প্রতি এই ভালবাসা আমাদের অনুপ্রেরণার ফুল বাগানে হয়ে থাকুক। প্রাণের বাগেরহাট এর চীফ-এ্যাডমিন শাওন পারভেসের কন্যা সকলের প্রিয় মামণি আরশিয়া ও তার বোনের জন্য প্রাণভরে দোয়া করি সকলে। অমর্ত্য ফাউন্ডেশন কৃষকের রান্নাঘরের আজ ৫৯ তম দিনে শিশু মেহমানদের খাবার যা ছিলো চিকেন বিরিয়ানিও কোমল পানি। উল্লেখ্য গত ২৪ জুন ২০২১ হতে অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে,ডেমা ইউনিয়ন কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড এর আয়োজনে শুরু হয় "কৃষকের রান্না ঘর" করোনা পরিস্থিতিতে কর্মহীন পরিবারের শিশুদের খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম চালু করা হয়। অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দেশের আরো পাঁচটি স্থানে চলছে এই কার্যক্রম। সাধারণ সম্পাদক,ডেমা ইউনিয়ন কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিঃ শেখ তানজিম আরও জানান অমর্ত্য ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইতিপূর্ব

কুড়িগ্রামে বঙ্গবন্ধু স্মরণে কমিউনিস্ট পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

Image
কুড়িগ্রামে বঙ্গবন্ধু স্মরণে কমিউনিস্ট পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আজ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীনতার স্থপতি, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদত বার্ষিকী। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাঙালি জাতি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে দিবসটি পালন করছে। তবে, এবারও বৈশ্বিক করোনা মহামারির কারণে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোররাতে সেনাবাহিনীর কয়েকজন বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল। পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নীপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছেলে আরিফ, মেয়ে বেবি ও সুকান্তবাবু, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও

আত্মবিশ্বাসের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাক নারীরা

Image
গত ফেব্রুয়ারি, ২০২১ এ কুড়িগ্রাম এ বহ্নিশিখা র বলীয়ান নারীর ৭ দিন ব্যাপী ''আত্মরক্ষা কৌশল ও আত্মবিশ্বাস উন্নয়ন প্রশিক্ষণ'' প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। প্রশিক্ষক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন খাজা ইউনুস ইসলাম ঈদুল। ৭ দিনে মেয়েদের তায়কন্দের প্রতি আগ্রহ দেখে জেলা ক্রীড়া সংস্থার প্রতি আবেদন জানানো হয়। প্রশিক্ষণ শেষে সনদ বিতরণ প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন সাঈদ হাসান লোবান, সাধারণ সম্পাদক, জেলা ক্রীড়া সংস্থা, কুড়িগ্রাম। ছবিগুলো বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কারাতে প্রশিক্ষণের সমাপনী বেল্ট ও মেডেল প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মহোদয় ও তাঁর সহধর্মিনী, কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র মহোদয়, প্রেসক্লাব সভাপতি ও কুড়িগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সেক্রেটারীসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।  কিশোর-কিশোরীদের আত্মপ্রত্যয়ী ও আত্মবিশ্বাসী ভাবে গড়ে তুলতে ক্রীড়া ও প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই।  আত্মবিশ্বাসের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাক নারীরা...  আত্মবিশ্বাসে আত্মরক্ষা   বলিয়ান নারী বহ্নিশিখা

আজ বাজার থেকে দুটো বড় ইলিশ নিলাম

Image
লিখেছেন- চতুর্বেদী প্রহর আজ বাজার থেকে দুটো বড় ইলিশ নিলাম। ইলিশ নিয়ে আমার কয়েকটা স্মৃতি বিজড়িত ঘটনা আছে, যা আমি আজীবন ভুলতে পারবো না।কেন জানি ঘটনা গুলো আজ চোখের সামনে অত্যন্ত জীবন্ত হয়ে ভাসছে। ১৯৯৭ কিংবা ৯৮ র দিকে আমার বড় দিদি আগ্রাবাদ চৌমুহনীতে বাসা বাড়িতে থাকতো। আমরা থাকতাম রাউজানে।সেসময় সারাদেশে বন্যার কারণে চট্টগ্রাম থেকে কোন জেলায় মাছ রপ্তানি করার সুযোগ ছিলো না।ইলিশের প্রতি বরাবরই আমার দুর্বলতা ছিলো। ১ কেজি দেড় কেজি মাছও ৫০ টাকা ৩০ টাকা দিয়ে বিক্রি হচ্ছিলো।সেখান থেকে দুটো মাছ কিনে আমার দিদি আমাদের জন্য রান্না করে রাউজানে পাঠিয়েছিলো।আগেই বলে রাখি আমার দিদির হাতের রান্না আমার নিকট খাওয়ার মধ্যে সব থেকে সুস্বাদু হয়।রান্না করা মাছ টিফিন ক্যারিতে আসার পর ,আমার যেন আর তর সয়লো না।গরম করার সুযোগ না দিয়ে মাকে বললাম আমার এখনই লাগবে।অনেকটা বাধ্য হয়ে মা গরম না করেই টিফিন ক্যারি থেকে চামচ দিয়ে ইলিশ মাছ তুলে দিলো। তুলে দিবার সে দৃশ্য যেন পৃথিবীর সকল শিল্পে তার কাছে তুচ্ছ মনে হলো। ঐ দৃশ্য যেন আমার নিকট আজও অমর। বাঙালীরা যে ভোজন রসিক তার আরো একটা বড় উদাহরণ হলো অনেক গুলো মাছ থাকা শর্তেও জাতীয় মাছটা

কুড়িগ্রাম নিয়ে আমার অভিমত

Image
লিখেছেন- আনু ইসলাম বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ‘খানা আয় ব্যয় জরিপ’-২০১৪ এবং ২০১৬ সালে দারিদ্র্যে শীর্ষ জেলাঃ কুড়িগ্রাম। বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত ২২৪৫.০৪ বর্গ কিলোমিটার আয়তন এবং ছোট বড় মিলে মোট ১৬টি নদনদী নিয়ে গড়ে উঠেছে এই জেলাটি। যার মোট নদী পথের দৈর্ঘ্য ১৪৭.২০ কিলোমিটার। উক্ত জেলায় প্রবাহমান মূল ধারার নদনদীগুলো- ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, ধরলা, দুধকুমার এবং তিস্তা। নদী অববাহিকায় গড়ে উঠা এই জেলাটির ৯টি উপজেলার, ৩টি পৌরসভা ও ৭৩টি ইউনিয়নে ২০.৬৯ লাখের অধিক মানুষের বসবাস। মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ অর্থাৎ ৪লাখ মানুষ ৬০-৬৫টি ইউনিয়নের ৪৫০টি চরে মানবেতর জীবন যাপন করে। কুড়িগ্রাম জেলায় শিক্ষার গড় হার ৫৬.৪৫ শতাংশ, যা বর্তমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য বড় লজ্জার বিষয়। কুড়িগ্রামের বৃহৎ জনগোষ্ঠি কৃষির উপর নির্ভরশীল। এই জনগোষ্ঠির আয়ের ৭০.৪১ শতাংশই আসে কৃষি থেকে। বর্তমান জেলাটির মোট আবাদী জমির পরিমাণ ১,৬৭,৪৬৭ হেক্টর। যা বর্না ও নদী ভাঙ্গনের ফলে দিনদিন হ্রাস পাচ্ছে। যার ফলে বৃহত্তর এই জনগোষ্ঠি ধাবিত হচ্ছে চরম এক সংকটের দিকে। নদী ভাঙ্গন বাংলাদেশের একটি স্থায়ী ও পুনঃসংঘটিত প্রাকৃত

পরীমনির সৌন্দর্যকে শিল্পসৃষ্টির পথে এগিয়ে নেয়নি। এই পরিণতির সেটাই হলো প্রধান কারণ

Image
পরীমনির সৌন্দর্যকে শিল্পসৃষ্টির পথে এগিয়ে নেয়নি। এই পরিণতির সেটাই হলো প্রধান কারণ মাদক মামলায় গ্রেফতার হওয়া চিত্রনায়িকা পরীমণিকে নিয়ে সারা দেশে চলছে আলোচনা-সমালোচনা ঝড়। গণমাধ্যমগুলোর ৯০% মাতাল,মন্ধ হয়ে পরীমনিরকে জরিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেই যাচ্ছে।    চিত্রনায়িকা পরীমনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সোরগোল (ভাইরাল) পরীমনি। মাদক মামলায় গ্রেপ্তারের পর রিমান্ড চলছে চিত্রনায়িকা পরিমনিকে জিজ্ঞাসাবাদ সূত্রে এরইমধ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে র‌্যাবের কাছে।   পরীমনির তালমাতাল ও মাদকাসক্ত জীবনের সাথে জরিয়ে আছে দেশবাসী। এমন সময়  প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনেতা, কাজী হায়াৎ প্রশ্ন তুলেছেন, ‘পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ার গরিব ঘরের স্মৃতি নামের মেয়েটিকে কারা পরীমনি বানিয়েছে? কারা তাকে মাদকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে? পিরোজপুরের স্মৃতি ওরফে পরীমনি ঢাকায় আসার আগে কখনো কি হুইস্কি, বিয়ার, শিভাস রিগ্যাল, রেড লেবেল, ভদকা—এসবের নাম শুনেছিলেন?’   চিত্রনায়িকা পরীমনি গণমাধ্যমে কাজী হায়াৎ জানিয়েছেন, ‘আসলে পরীমনির সৌন্দর্যই পরীমনির শত্রু। এ কারণেই বেশির ভাগ মানুষ তার সান্নিধ্যে গেছেন। তারাই তাকে বিপদগামী করেছেন। তারা তাকে

গান (মেধা) ছিনতাই চেষ্টার তিব্র প্রতিবাদঃ-

Image
লিখেছেন- মোহাম্মদ গোলজার হোসেন আশির দশকে ভাওয়াইয়া যুবরাজ কছিম উদ্দীন রচিত ও সুরারোপিত মা'কে নিয়ে বিখ্যাত ভাওয়াইয়া গান "মাও বড় ধন সোনা'রে" গত চল্লিশ বছরের অধিক সময় ধরে রেডিও, টেলিভিশন ও মঞ্চে দেশবিদেশের বহু স্বনামধন্য সঙ্গীতশিল্পীগণ গেয়ে আসছেন। ১৯৯২ সালের ২২ আগষ্ট ভাওয়াইয়া যুবরাজ কছিম উদ্দীনের মৃত্যুর অনেক পরে ইন্টারনেট ভিত্তিক বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আবিস্কৃত হলে এসব মাধ্যমেও বহু স্বনামধন্য সঙ্গীতশিল্পী বিখ্যাত এ গানটি এখনো গেয়ে আসছেন। "মাও বড় ধন সোনা'রে" হৃদয়স্পর্শী এ ভাওয়াইয়া গানটি নিছক কোনো সাধারণ গান নয়। এ গানটি ভাওয়াইয়া যুবরাজ কছিম উদ্দীনের জীবনকাহিনীর অংশ। তাঁর জীবনে ঘটে যওয়া ঘটনার আলোকে তিনি (কছিম উদ্দীন) গানটি রচনা ও সুরারোপ করেছেন। কছিম উদ্দীন রচিত ও সুরারোপিত এমন আরও অনেক গান আছে যা তাঁর দুঃখে ভরা ঘটনাবহুল জীবনের একেকটি খণ্ড কাহিনি। ভাওয়াইয়া যুবরাজ কছিম উদ্দীনের জ্যেষ্ঠ সন্তান হিসেবে সে গানগুলো শুনলে এখনো আমার বাবার জন্য মন কাঁদে, ভীষণ আফসোস হয়। কছিম উদ্দীন রচিত ও সুরারোপিত "মাও বড় ধন সোনা'রে" গানটি এরকমই একটি গান। তিনি তাঁ

সংস্কৃতিজন আল-মামুনের প্রয়ানে উদীচী পরিবারের শোক

Image
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলা শাখার প্রথম কমিটির সহ-সভাপতি (১৯৭৭ খ্রি.), পরবর্তী কমিটির (২০০৬ সন পর্যন্ত) সহ-সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সৈনিক, আপোষহীন সংগ্রামী ক্ষেতমজুর নেতা সংস্কৃতিজন আল-মামুন স্ট্রোক জনিত কারণে ৮ অগাস্ট দুপুরে (২:৩০ মিঃ) প্রয়াত হয়েছেন৷ তাঁর প্রয়াণে উলিপুরের সাংস্কৃতিক ও সামাজিক অঙ্গনে নেমে এসেছে শোকের ছায়া৷ বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কুড়িগ্রাম জেলা সংসদের অফিয়াল পেজ থেকে জানানো হয়েছে শ্রদ্ধা৷ সেই পোস্টে লেখা হয়েছে, “আমাদের চলার পথের সাথীকে হারিয়ে আমরা মর্মাহত, শোকাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি উদীচী পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি৷”

পাবলিকের পশ্চাৎপদ চিন্তাধারা কোত্থেকে আসে?

Image
লিখেছেনঃ সাম্য রাইয়ান এদেশে কোনো বাজে ঘটনা ঘটার পর ভাইরাল হলেই আমরা দেখি দলে দলে পাবলিক অনলাইনে এবং অফলাইনে (চায়ের দোকানে কিংবা গলির মোড়ে) সেই ঘটনায় ভিকটিমকে ব্লেইম করছে কিংবা এমন মন্তব্য করছে যা অনেকক্ষেত্রেই অসভ্য, বর্বর৷ প্রশ্ন হলো পাবলিকের এই ধরনের পশ্চাৎপদ চিন্তাধারা কি আকাশ থেকে টুপ করে পড়ে? না কি তারা এইসব চিন্তা মাথা খাটিয়ে তৈরি করে? তাদের জাজমেন্টাল বক্তব্যগুলো কেন ‘পাওয়ার’ এর পক্ষে যায়? এর কারন একটাই৷ তাদের সকল পশ্চাৎপদ চিন্তাধারা ‘ভিত্তিহীন’ নয়৷ এগুলোর ‘ভিত্তি’ রয়েছে৷ যে ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে তারা জাজমেন্টাল বক্তব্য প্রদান করেন৷ এই ‘ভিত্তি’ কখনো আইন, কখনো প্রথা, কখনো অন্য কিছু৷ আর এই পশ্চাৎপদ চিন্তার ভিত্তি তৈরি করে দেয় রাষ্ট্র৷ যেমন ধরুন, কোনো নারী ধর্ষিত হলে পাবলিক দোষীর শাস্তি নিয়ে যতোটা না সোচ্চার হয় তার অধিক আলোচনা করে (প্রশ্ন তোলে) ভিক্টিমের চরিত্র নিয়ে৷ পাবলিকের এহেন ‘ভিক্টিম ব্লেইমিং’ এর ভিত্তি হলো আইন৷ বাঙলাদেশে ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে প্রমাণ আইনের ১৫৫ নং অনুচ্ছেদের একটি উপধারা অনুযায়ী, আদালতে ভিক্টিমের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ রয়েছে৷ এই আইন মোতাবেক, একজন পুরুষ

বাগেরহাটের একটি কৃষক সমিতির সফলতার গল্প

Image
বাগেরহাট জেলার সদর উপজেলার ডেমা ইউনিয়নে কয়েকজন কৃষক মিলে তৈরী করেছে  এক অন্য রকম সফলতার গল্প,সেখানকার কৃষক মিলে এই বছরের প্রথম দিন অর্থাৎ ১ লা জানুয়ারী একটি কৃষক সমিতি গঠন করেন,নাম রাখেন কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি যেটা এখন"ডেমা ইউনিয়ন কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড এই নামে সরকারি ভাবে নিবন্ধিত হয়েছে। ডেমা ইউনিয়নসহ সদর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় এখন কৃষকের রোল মডেল হিসাবে পরিচিত হয়েছে এই সমবায় সমিতি,কারণ সমবায় সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং সাধারণ সদস্যদের একতা,সততা,কার্যকারিতায় এলাকাবাসী মুগ্ধ হয়েছে,কৃষক শ্রেণির জনগোষ্ঠীর এই ধরনের মঞ্চ এটাই প্রথম বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। ডেমা ইউনিয়ন কৃষি উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড সেই প্রথম থেকে জনহিতৈষী কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে,তারা ইউনিয়ন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর উপ-সহকারী,উপজেলা কৃষি অফিসের সাথে কৃষকের যোগাযোগ স্থাপনের উদ্দেশ্যে কাজ করে চলেছে। সঠিক সময়ে সঠিক সার,বীজ প্রাপ্তির লক্ষ্যে কাজ করছে,জলবদ্ধতা নিরাসনের লক্ষ্য কাজ করছে এবং পরিকল্পনা রয়েছে ইউনিয়ন ভিত্তিক কৃষক সম্বর্ধনা এবং কৃষক পুরস্কারের প্রবর্তন করবেন। ডেমা ইউনিয়ন কৃষি উন্নয়ন সমব

টাকার অভাবে রিকশা চালিয়েছেন সোহেল, ৩৪তম বিসিএসে পেয়েছেন চাকরি!

Image
  লাখো তরুণের অনুপ্রেরণা রিক্সাচালক বিসিএস নন-ক্যাডার সোহেল আজকের গল্প খুলনার সোহেলকে নিয়ে। ঢাকার নিউমার্কেট মোড়ের একটা ঘটনা বলি-                                         দাঁড়িয়ে পেয়ারা ভর্তা খাচ্ছিলাম। পাশে অনেকগুলো রিক্সা সারি সারি। এক লোক এসে রিক্সাচালককে বললেন, ‘মামা, ফার্মগেট যাইবা?’ রিক্সাচালকের প্রত্যুত্তর- ‘No, I’m not going to Farmgate.’ আমি ঘাড় ঘুরিয়ে বিস্ময়চোখে তাকিয়ে দেখি রিক্সাচালকের মুখেই নিখুঁত ইংরেজি! আমার দিকে তাকিয়ে তিনি হাসলেন। … আবার বলতে লাগলেন- ‘I want to go to Mirpur’. তার কথা শুনে শুধুই হাসছিলাম। কিন্তু বুকের ভেতরে হঠাৎ টান দিয়ে উঠলো। ভাবলাম, এই রিক্সাচালকের গল্পটা নিশ্চয়ই অন্যরকম। কথা বাড়ানোর আগেই তিনি মিরপুরের                                                     ভাড়া পেয়ে রিক্সা টান দিলেন।  নিউমার্কেট থেকে অন্য একটি রিক্সায় ফেরার পথে মনে মনে ওই কাহিনির পুণরাবৃত্তি করতে থাকি। পুড়তে থাকি অজানা গল্পটি না জানার আক্ষেপে । ফার্নিচারের দোকানে চাকরিরত অনার্স পড়ুয়া ছেলেটিকে দেখলেই আমার নিউমার্কেটের সেই রিক্সাচালকের কথা মনে পড়ে। আজ হঠাৎ স্যোশাল মিডিয়ায় একটি খবরের লিংক    

ভোরবেলায় সন্তান জন্ম দিয়ে সকালেই বিসিএস পরীক্ষায় যোগদান, সেই মা এখন ক্যাডার!

Image
  অদম্য সেই ইচ্ছাশক্তি থাকলে যে সবই সম্ভব তা প্রমাণ করে দিলেন সুপর্ণা দে। নয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায়                                 ৩৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। কিন্তু শেষ পরীক্ষার আগের দিন প্রসবব্যথা উঠল। রাতে নেওয়া হলো হাসপাতালে।    ভোর সাড়ে চারটায় তাঁর কোলজুড়ে এল ছেলে। সকাল ১০টায় পরীক্ষা। হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কেন্দ্রে গেলেন। তিন ঘণ্টা পরীক্ষা দিয়ে ক্লান্ত শরীরে ফিরলেন নবজাতকের কাছে। অদম্য সেই ইচ্ছাশক্তির জোরেই সুপর্ণা দে এখন বিসিএস ক্যাডার। ৩৫তম বিসিএসে (প্রাণিসম্পদ) সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১১তম হয়েছেন তিনি। … সুপর্ণা দে বলেন, ‘আমার কাছে এখনো পুরো ঘটনা অলৌকিক মনে হয়। আমার প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি ছিল। শেষ পর্যন্ত পেরেছি।’   বিসিএসে উত্তীর্ণদের উদ্দেশে সামাজিক যোগাযোগ-মাধ্যমে দেওয়া একটি অভিনন্দনবার্তার সূত্র ধরে জানা যায়                                             সুপর্ণার বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী। বাবা-মা দুজনেই স্কুলশিক্ষক। ২০০৩ সালে বাঁশখালী গার্লস স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে   প্রাণিসম

কর্মহীনদের মাঝে "এক ব্যাগ ভালোবাসা" বিতরন করল সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশন

Image
প্রতিবেদকঃ মোঃ মোকলেছুর রহমান। করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় লকডাউনের ফলে অনেকেই কাজ হারিয়ে ঘরে বসে আছেন। উপার্জন কমে যাওয়ায় অনেকেই ভুগছেন খাদ্য সংকটে।   এমতাবস্থায় আজ শনিবার মোহাম্মদপুর এলাকায় কিছু পরিবারের মাঝে ৭ দিনের খাবার হিসাবে চাল, ডাল, আলু, লবণ সমৃদ্ধ এক ব্যাগ ভালবাসা এবং ননমেডিকেল কাপড়ের মাস্ক বিতরণ করেছে সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশন। সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশন-এর লালমাটিয়াস্থ ;কার্যালয়ে উক্ত কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশনের অন্যতম উপদেষ্টা জনাব রুস্তম আলী খোকন। এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশনের সিনিয়র ভাইসচেয়ারম্যান জনাব এবং গ্রীন ভয়েস- এর প্রধান উপদেষ্টা জনাব আলমগীর কবির, সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশনের কোষাধ্যক্ষ জনাব মাইনুল ইসলাম মুন্না এবং সেফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জনাব সাখাওয়াত হোসেন স্বপন।   মাস্ক ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণের সময় জনাব রুস্তম আলী খোকন "বিত্তবানদের প্রতি আহবান জানান করোনালীন লকডাউনে কর্মহীনদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য"। জনাব আলমগীর কবির বলেন, "খাদ্য সামগ্রী বিতরণের

উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরাম (উই) এবারে স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির লাইভে

Image
  দেশীয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে সারা পৃথিবীতে গর্বের একটি নাম উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরাম (উই)। উই এর প্রতিষ্ঠাতা নাসিমা আক্তার নিশা একজন সফল উদ্যোক্তা। গ্রুপটিতে ১২ লাখ মানুষ যুক্ত রয়েছে। স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের নিয়মিত ফেসবুক লাইভ আয়োজনে আলোচনায় যুক্ত থাকবেন স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বিজনেস  অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টের অ্যাসোশিয়েট প্রফেসর ড. ইশরাত তানিয়া।  ৫ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার, রাত ৯.০০ ঘটিকা। আলোচনার বিষয় 'বিজনেস টু ই-বিজনেস'। জানার সুযোগ তৈরী হবে ব্যবসা-বাণিজ্যের ডিজিটালাইজেশনের সর্বশেষ তথ্য সম্পর্কে। সঞ্চালকের ভূমিকায় থাকবেন তাসফিয়া আফরিন ফারিয়া।  সকলকে আলোচনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছে— Women and E Commerce Forum WE Stamford University of Bangladesh 

করোনায় চাকরি হারিয়ে সফল উদ্যোক্তা হলেন তারা

Image
  করোনায় চাকরি হারিয়ে সফল উদ্যোক্তা হলেন তারা রিনা আকতার তুলি, যুগান্তর পত্রিকা মহামারি করোনাভাইরাস পুরো পৃথিবীকেই ওলটপালট করে দিয়েছে। কেউ যা ভাবতে পারেনি, গত এক বছরে বিশ্বে তাই হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে একের পর এক লকডাউন দিতে বাধ্য হয়েছে বিভিন্ন দেশ। এর ব্যতিক্রম হয়নি বাংলাদেশেও। ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে। টানা লকডাউনে বন্ধ হয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, শিল্প-কারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ মানুষের আয়-রোজগারের পথ। বেকার হতে হয়েছে বহু মানুষকে। বেঁচে থাকা নিয়ে চিন্তায় মানুষের ঘুম হারাম। তবে এমন অব্স্থার মধ্যেও বেঁচে থাকার সংগ্রামে সফল হয়েছেন অনেকে। বেকারত্বের অভিশাপ মোচনে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন, হয়েছেন উদ্যোক্তা। শুধু নিজেরই নয়, অন্যদেরও বাঁচার পথ দেখিয়েছেন। করোনার এই কঠিন সময়ে চাকরি বা আয়-রোজগারের পথ হারিয়ে উদ্যোক্তা হয়েছেন- এমন ৪ জন একান্ত আলাপে যুগান্তরকে জানিয়েছেন করোনার এ সময়ে কঠিন পথচলা এবং তাদের স্বপ্ন ও সফলতার কথা। জয়ন্ত বাড়ৈ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত বছরের মার্চে সরকার দেশে লকডাউন দিতে বাধ্য হয়। তখন জয়ন্ত বাড়ৈ একটি কোম্পানিতে ভ্রমণ বিষয়ক কাজ করতেন। লকডাউনের কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন দেশ

মানুষের অন্তরে, বাংলার প্রান্তরে...

Image